সিমলাপালের ইতিহাস এবং গড় পঞ্চকোটের রাজাদের ইতিহাস ।
প্রস্তাবনা:-
এই আর্টিকেল টির উদ্দেশ্য সংক্ষিপ্তভাবে/ অল্পকথায় সিমলাপালের গৌরবশালী ইতিহাস সবাইয়ের সামনে তথ্য দিয়ে তুলে ধরা। যদি এর মধ্যে কোনও ত্রুটি থাকে, অথবা কোনও কিছু সংযোজন করার থাকে তাহলে যে কেউ তথ্য সহকারে জানাতে পারেন । প্রবীর -দিল্লি।
সিমলাপালের ইতিহাস |
![]() |
সিমলাপাল রাজবাড়ী |
সিমলাপাল:-
সিমলাপাল পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার একটি পুরনো শহর।এটি পূর্বে মহাপাত্র রাজবংশের রাজার রাজধানী ছিল। এটি গড় নামে পরিচিত ছিল(গড় মানে দুর্গ)। পূর্বে অনেকেই সিমলাপাল কে বাঁকুড়ার উৎকল ব্রাহ্মণদের রাজধানী বলতেন। কথিত আছে,কোনো এক সময়ে,বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুর এর সীমাবর্তী গ্রামগুলি থেকে শুরু করে পুরুলিয়ার কুইলাপাল পর্যন্ত বিস্তীর্ণ মৌজা ছিল প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সিমলাপালের মহাপাত্র রাজবংশের রাজার অধীনে।
জনসংখ্যাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ
এই এলাকার মানুষ খুব শ্রমসাধ্য, বুদ্ধিমান, দেশপ্রেমিক, অনুশাসিত এবং অনুগত। সিমলাপালের মধ্যে 7 টি গ্রাম পঞ্চায়েত (বিক্রমপুর,দুবরাজপুর,লক্ষ্মীসাগর,মাচাতোড়া,মণ্ডলগ্রাম,পারসোলা ও সিমলাপাল) এবং 191 টি গ্রাম রয়েছে । 2001 সালের আদমশুমারি অনুযায়ী, সিমলাপাল ব্লকের মোট জনসংখ্যা 127,4২9 জন, যাদের মধ্যে 65,328 পুরুষ এবং 62,101 জন নারী । এই এলাকার মানুষের প্রধান পেশা কৃষি।সিমলাপালের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সঙ্গে একটা গৌরবময় অতীত আছে ।
সিমলাপালের ইতিহাস।
প্রাচীন কালে বর্তমান বাংলার এই অঞ্চলে বাংলার অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় জনজাতির সংখ্যা অধিক ছিল। যেমন মাল, বাগদি,বাউরি,জেলে,হাড়ি,ডোম,লোহার,মাঝি ইত্যাদি । এই এলাকার বসবাসকারীদের মতে অন্য জনজাতির এই এলাকায় বসতি স্থাপনের অনেক পরে সাঁওতাল(আদিবাসী)সম্প্রদায়ের লোকেরা এই এলাকায় বসতি স্থাপন করেন। এই এলাকার বসবাসকারীদের মধ্যে খাদ্য,পোষাক পরিচ্ছদ,ধর্ম আচরণ ও অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে পার্থক্য ছিল এবং এদের পরস্পরের মধ্যে মেলামিশা প্রায় ছিল না বললেই চলে, এবং স্বজাতির বাইরে বিবাহ সম্পর্ক স্থাপনও হতো না। এরা শিকার, পশুপালন ও চাষবাস করত । উৎকল এবং রাঢ়ীরা এই অঞ্চলের আর্যীকরণ শুরু করেন। গুণ ও কর্মের বিভাগ অনুযায়ী এই আর্যীকরণ শুরু হয়। । এই সমাজব্যবস্থা গড়ে ওঠার পিছনে এই অঞ্চলের জনজাতি সমাজব্যবস্থারও বেশ কিছু অবদান ছিল। মধ্যকালে এই অঞ্চল দণ্ডভুক্তির অধীনস্থ ছিল।
সিমলাপাল রাজ :-
ভারতবর্ষের ইতিহাসে সিমলাপাল রাজবংশের নাম স্বর্ণ অক্ষরে লেখা আছে,ভারতবর্ষে ব্রাহ্মণদের দ্বারা শাসিত ৮১ টি রাজবংশের মধ্যে এবং ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রাহ্মণদের দ্বারা শাসিত ৩৯ টি জমিদারির মধ্যে ,উৎকল ব্রাহ্মণ রাজার দ্বারা শাসিত সিমলাপাল রাজবংশ ও জমিদারি বিশেষ স্থান অধিকার করে ৷ এঁরা ছিলেন ধৰ্ম নিষ্ঠ ,এঁদের কুল দেবতা কৃষ্ণ ,বলরাম। একটি বিশেষ তথ্য মতে সম্ভবত এঁরা বৈবস্বত মনুর বংশধর। কলিযুগের শেষে, আদ্য সত্যযুগে, সম্ভবত এই বংশের এক শুদ্ধ শাকাহারী ও ধর্মনিষ্ঠ ব্যক্তি পুনরায় রাজপদে আসীন হবেন, এবং সিমলাপাল এক ধার্মিক শহরের রূপ নেবে ।
ইতিহাস:-
ভারতবর্ষে মুঘল রাজাদের রাজত্বকালে (অন্য মতে লোধি রাজাদের (1469) রাজত্বকালে ) উৎকল রাজ্যের (উড়িষ্যার) এক সেনানায়ক নকুড়তুংগ এবং তার আধ্যাত্মিক গাইড, রাজগুরু শ্রীপতি মহাপাত্র এর নেতৃত্বে উৎকল ব্রাহ্মণগণ বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুর এ স্থানান্তরিত হন। সেই সময়ে এই অঞ্চলের নাম ছিল দণ্ডভুক্তি।দণ্ডভুক্তি ছিল মূলত দ্বারকেশ্বর ও সুবর্ণরেখা নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চল। সেই সময় এই অঞ্চল (উৎকল) উড়িষ্যার রাজার অধীনে ছিল । সেই সময় এই এলাকায় গভীর জংগল ছিল এবং ডাকাত এই এলাকায় কর্তৃত্ব করত । সেই সময় শ্রীপতি মহাপাত্র নকুড়তুংগঙের সহায়তায় এই এলাকার এক রাজা হয়ে ওঠেন এবং মহাপাত্র রাজ বংশের প্রতিষ্ঠা করেন ।
Krishna Balaram kirtan
सच्चिदानन्दं परब्रह्म आद्याशक्तिं परेश्वरीम्।
बलभद्रं च गोविन्दं नमामि पादपङ्कजम्॥
![]() |
ভেলাইডিহা (সিমলাপাল ) রাজবাড়ীর দুর্গাপূজা। |
এই জন্য শ্রীপতি মহাপাত্র কে সিমলাপাল এলাকার উৎকল ব্রাহ্মণদের চন্দ্রগুপ্ত বলা যেতে পারে। মহাপাত্র রাজবংশের রাজত্বকালে সিমলাপাল (গড়) মহাপাত্র রাজ বংশের রাজধানীতে পরিবর্তিত হয় এবং মুঘল শাসন কালে মুঘল শাসন কালের প্রথাঅনুসারে সিমলাপাল রাজবংশের রাজাদের উপাধি মহাপাত্র থেকে সিংহ চৌধুরী হয়। সিংহ চৌধুরীর অর্থ হলো- সিংহ মানে শক্তিশালী এবং চৌধুরী মানে একটি সম্প্রদায় বা জাতির মালিক বা "চার দিকের মালিক"। সিমলাপাল অঞ্চলে মহাপাত্র রাজ বংশের রাজারা (সিমলাপাল ও ভেলাইডিহা) রাস্তাঘাট নির্মাণ করেন এবং ডাকাতদের দমন করেন, অনেক বড় এবং মাঝরি জলাধার তৈরি করে সিমলাপাল অঞ্চলকে একটি ভালো কৃষি যোগ্য অঞ্চলে রূপান্তরিত করেন। মহাপাত্র রাজ বংশের রাজারা এই অঞ্চলে অনেক মন্দিরও নির্মাণ করেন।
সিমলাপালের রাজারা দোলযাত্রা,দুর্গাপূজা,চাঁচর উৎসব,রাধানাম সংকীর্তন শুরু করার সাথে সাথে ভোরের মধুর মহামন্ত্র নাম সংকীর্তন( প্রভাতী) এর দ্বারা এই এলাকার মানুষের মনের শান্তি ও পবিত্রতা কে এক বিশেষ পর্যায়ে পৌঁছে দিয়েছিলেন। শুধু তাই নয় এঁরা নিঃস্বার্থ ভাবে ক্ষুধার্ত কে অন্ন ,গৃহহীন কে গৃহ,বস্ত্রহীন কে বস্ত্র ,ভূমিহীন কে ভূমি দান করেছেন।
তথ্যের স্বল্পতার কারণে মহাপাত্র বংশের রাজাদের ইতিহাস যদিও আজ সম্পূর্ণ নয় তথাপি উৎকল এবং বঙ্গের ইতিহাস অবলোকন করে মহাপাত্র বংশের রাজাদের রাজত্ব কাল কে সিমলাপালের সুবর্ণ যুগ বলা যেতে পারে।
উড়িষ্যার রাজা মুকুন্দ দেবের পতনের পরে এটি বাংলার নবাবের অধীনে আসে এবং তার পরে কিছু সময়ের জন্য এটি মারাঠার অধীনে,ফের এটি বাংলার নবাবের অধীনে আসে এবং পরে ইংরেজদের শাসনের সময় ১৮৫৪ সালে এই অঞ্চল টি বিহারের লেঃ গভর্নরের অধীনে আসে। এর পরে ,১৮৭৯ সালের অক্টোবর মাসে সিমলাপাল,ভেলাইডিহা এবং তার সাথে সুপুর, অম্বিকানগর,রাইপুর ,শ্যামসুন্দরপুর ,ফুলকুশমা, কে মানভূম জেলা থেকে পৃথক করে ,মল্লভূমের সাথে জুড়ে,১৮৮১ সালে বাঁকুড়ার সাথে পূর্ণ রুপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তখন এই অঞ্চল বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের সাথে পূর্ণ রুপে অন্তর্ভুক্ত হয়। এছাড়া তৎকালীন ছাতনা থানার পশ্চিম অঞ্চলটি কে ১৮৭২ সালে মানভূম জেলা থেকে পৃথক করে বাঁকুড়ার সাথে অন্তর্ভুক্ত করা হয় ।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে *সিমলাপাল রাজবংশের কিছু লোকের মতে উড়িষ্যার জগন্নাথ মন্দির থেকে প্রায় ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বীররামচন্দ্রপুর (শাসন) গ্রাম থেকেই তাদের বংশধররা এসেছিলেন এই এলাকায়। [ইনফরমেশন গ্রেড (B-2)]
সাক্ষী গোপাল মন্দির এবং উৎকল ব্রাহ্মণ গ্রাম- বীররামচন্দ্রপুর ।
জগন্নাথ মন্দির থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সাক্ষী গোপাল মন্দির। এই মন্দিরেই ভগবান সাক্ষী গোপাল বিরাজমান। সাক্ষী গোপাল মূর্তির উচ্চতা প্রায় 5 ফুট, কষ্টি পাথরের তৈরি, পাশেই চার ফুটের রাধার মূর্তি । এছাড়াও একটি অষ্টভুজ শ্রী লক্ষী নারায়নের মূর্তি বিরাজমান। সাক্ষী গোপাল বাজারের কাছে চন্দন পুষ্করিণী নামের একটি পুকুর আছে।পুকুরের মাঝে জলের ভেতর একটি মন্দিরও রয়েছে। চন্দনপুকুরে সাক্ষীগোপালের বিজয় বিগ্রহের চন্দন যাত্রা প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয়।চন্দন যাত্রা এখানকার শ্রেষ্ঠ উৎসব। লক্ষ লক্ষ যাত্রী এই সময়ে শ্রীরাধার পাদপদ্ম দর্শন করতে আসেন। এর পাশে বেশ কয়েকটি গ্রাম রয়েছে।এই গ্রাম গুলি হলো শাসন গ্রাম, উৎকল ব্রাহ্মণদের প্রিয় বাসস্থান ,পুরীর রাজা ,এই সুন্দর,সুপরিকল্পিত গ্রাম গুলিতেই উৎকল ব্রাহ্মণ দের বসিয়ে ছিলেন, এমন কি এখনো পর্যন্ত বেশীরভাগ গ্রামগুলোই ব্রাহ্মণ অধ্যুষিত গ্রাম । এসব গ্রামে নন্দ,মিশ্র মহাপাত্র,শতপথী,পন্ডা,পতি, ,সৎপতী, রথ,সহ আরো নানান ব্রাহ্মণদের পদবী রয়েছে।
এখান থেকে বীররামচন্দ্রপুরের দূরত্ব প্রায় তিন কিলোমিটারের কাছাকাছি। ছবির মতো সুন্দর গ্রাম বীররামচন্দ্রপুর ,মাঝখানে রাস্তা দু’পাশে রয়েছে ঘরবাড়ি আর নারকেল গাছ। সাক্ষী গোপাল মন্দির এর আশেপাশের জায়গা গুলির মূল অর্থনৈতিক ভিত্তিই হলো নারকেল গাছ। বীর রামচন্দ্রপুর গ্রামে মহাপাত্র ছাড়াও শতপথী , মিশ্র, নন্দ, দাস, রথ, ষড়ঙ্গী পদবীর মানুষ বাস করেন।গ্রামটিতে চারটি টোলা রয়েছে প্রত্যেকটিতে প্রায় 60 থেকে 65 টি ঘর আছে।পুরো গ্রামটিতে 700 থেকে 800 জন মানুষ রয়েছেন। বর্তমানে গ্রামের অধিকাংশই চাকুরীজীবী।
গ্রামে প্রচুর নারকেল রয়েছে এখান থেকে তাদের আয়ও হয়।ধান চাষ আছে তবে খুব বেশি তাঁরা করেন না। একশো শতাংশ ব্রাহ্মণদের গ্রাম। গ্রামের শেষ প্রান্তে রয়েছে একটি দূর্গা মন্ডপ।পাশেই একটি ছোট্ট নালা যেখানে বছরের সব সময়ই জল থাকে। মন্ডপের পাশে, আটচালা ও একটি ছোট্ট পুরনো মন্দির। মা দুর্গাকে এখানে মনিনাগ দুর্গা বলা হয়। এছাড়াও মন্দিরের ভিতরে রয়েছে গোপীনাথ জিউর অষ্টধাতুর মূর্তি তার পাশে রাধার মূর্তি। এখানে খুব ধুমধাম সহকারে দুর্গাপূজা হয়। আশ্বিন মাসের প্রতিপদে শুরু হয় আর বিজয়া দশমীর দিন শেষ হয়। প্রায় 16 দিনের পূজা । মন্দিরের পাশে একখানা রথ রয়েছে যাতে প্রতিবছর এই সময়ে এই রথে করে মা মনিদুর্গাকে প্রতিটি বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানে তার উদ্দেশ্যে ভোগ নিবেদন করা হয়। এছাড়াও এবং শীতল ষষ্ঠী ও আষাঢ় মাসে চম্পক উৎসব খুব ধুমধাম সহকারে পালন করা হয়। শীতল ষষ্ঠী তে আতশবাজি হয় দেখার মত। এই হল আজকের বীর রামচন্দ্রপুর।
গড় পঞ্চকোটের রাজাদের ইতিহাস:-
পঞ্চকোট রাজ:-
গড়পঞ্চকোট (গড় মানে দুর্গ) |
পঞ্চকোট রাজ - এরা আগে মধ্যপ্রদেশের উজ্জ্বয়িনীর ধারনগরের রাজা ছিলেন , সেখান থেকে ঝালদা, পাড়া, গড়পঞ্চকোট, মহারাজনগর(১৭৫০), রামবনি, কেশরগড় (১৭৯৪) হয়ে এরা কাশীপুর (পুরুলিয়া) আসেন।পঞ্চকোট রাজ জগজীবন সিংহ দেও (গরুড় নারায়ণ) ১৮৩২ সালে হুড়ার কেশরগড় থেকে দ্বারকেশ্বর নদের তীরে কাশীপুরে তুলে নিয়ে আসেন তার রাজধানী । এটি তাঁদের সপ্তম তথা শেষ রাজধানী । বর্তমান পুরুলিয়া জেলা তে অবস্থিত এই গড়পঞ্চকোটই হলো সেই স্থান যেখানে আদিনাথ নন্দের সুপুত্র, লাল নন্দ ও ভীম নন্দরা তাঁদের পরাক্রম/ বীরত্বের জন্য মহান্তী উপাধি পেয়েছিলেন। এই গড়পঞ্চকোট থেকে ৯০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বাঁশ গড় ,এই বাঁশগড় এবং বাঁশগড়ের মহান্তিদের বাঁধ (মাইতি বাঁধ ) এবং বাঁশগড়ের আরো অনেক কিছু আজও সেই পুরানো দিনের ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছে।
![]() |
মহান্তীদের বাঁধ (মাইতি বাঁধ ) |
Reference:-
1.Family Historian.*
1.Family Historian.*
*সিমলাপালের ইতিহাসের যে তথ্য তুলে ধরা হয়েছে তার প্রাথমিক উৎস-
আমার মায়ের সাথে তাঁর মা ও মামাদের (অষ্টবসু-[সিঁয়াজোড়া-ভেলাইডিহা]) এবং মামাদাদু বৈকুন্ঠ বাবুর কথোপকথন।
2.Wikipedia
3.collection of Information from another source.
(সুরজিৎ সৎপতি)
4. Chapter 2 History, Rise and Fall of the Bishnupur raj.
5.*প্রণব সিংহ বাবু -শুক্লাবাইদ-সিমলাপাল।
6.আর্টিকেল -ঘুরে এলাম উৎকলদের আদি বাসস্থান-@ দীপক মহান্তী।
Comment of Author:-
Comment of Author:-This article has been penned under the divine inspiration of Lord Jagannath. If anybody or any organization doesn't agree with any content of this article, he or they may mention it in the comments with documentary evidence and it will be corrected. Any comments in this regard without documentary evidence and source of Information will be treated as mala fide and will be deleted.
Comment of Author:-This article has been penned under the divine inspiration of Lord Jagannath. If anybody or any organization doesn't agree with any content of this article, he or they may mention it in the comments with documentary evidence and it will be corrected. Any comments in this regard without documentary evidence and source of Information will be treated as mala fide and will be deleted.
উৎকল ব্রাহ্মণদের গৌরবশালী ইতিহাস- উৎকল ব্রাহ্মণদের উৎপত্তি,আগমন ,ধৰ্মসূত্র,গোত্র,ইষ্টদেবতা, কুলদেবতা ,কুলদেবী,গ্রামদেবতা,উপাধি/পদবী,উপনয়ন,নামকরণ,বিবাহ এর নিয়ম ,পূজা ,পার্বণ,ভাষা ,জনসংখ্যা ,খাদ্যাভ্যাস,রীতিনীতি, ইত্যাদি পড়তে চাইলে সবুজ রং এ লেখা উৎকল ব্রাহ্মনে (English Version)। এটি আপনার ,ল্যাপটপ ,কম্পিউটার এবং মোবাইল ফোনের গুগল ট্রান্সলেটর চালিয়ে বাংলা ,হিন্দি এবং অন্য ভাষাতে অনুবাদ করেও পড়তে পারেন। ভারত এবং বিশ্বের প্রায় ৩০টির ও অধিক দেশ থেকে কয়েক লক্ষ লোক এটি পড়েছেন। পড়ার জন্য ক্লিক করুন LINK>উৎকল ব্রাহ্মণ -
সবাই ভালো থাকুন ,সুস্থ থাকুন।🙏